ঢাকা , বুধবার, ২১ মে ২০২৫ , ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
কলমবিরতির প্রভাবে চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার জট ভারতীয় গরু নিয়ে শঙ্কায় খামারিরা কোরবানির চামড়া সংগ্রহে দুশ্চিন্তায় ব্যবসায়ীরা সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে বিআরটিএ কালো টাকা সাদা করার সব সুযোগ চিরতরে বাতিল চায় টিআইবি শেরপুরে বন্যার শঙ্কা নটরডেম কলেজে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু রহস্যের জট খুলছে না বৃষ্টি ও তীব্র যানজটে ভোগান্তিতে নগরবাসী মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয় বিবেচনায়-অর্থ উপদেষ্টা জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে স্থানীয় নির্বাচন হোক-সারজিস ১৫ বছর ধরে প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতার ভিত্তি নষ্ট করা হয়েছে-বাণিজ্য উপদেষ্টা সুপরিকল্পিতভাবে জাতীয় নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা চলছে-ফখরুল জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির কর্মসূচি স্টারলিংকের যাত্রা শুরু বাংলাদেশে মাসে সর্বনিম্ন খরচ ৪২০০ টাকা ব্যক্তিগত আক্রমণ করে লাভ নেই, আদালতে লড়তে হবে-আসিফ মাহমুদ মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আজ দাবির ইস্যুতে ক্লান্ত ঢাকা ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেডের বিরুদ্ধে শ্রমিকদের ১৮২২.৯৮ কোটি টাকা দাবি করে হাইকোর্টে আবেদন দায়ের কাশিমপুর কারাগার থেকে জামিনে মুক্ত নুসরাত ফারিয়া সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ, গায়ক নোবেল কারাগারে

ঝিনাইদহে খাদ্যের অভাবে গ্রামে গ্রামে ঘুরছে দুই শতাধিক হনুমান

  • আপলোড সময় : ৩০-০৬-২০২৪ ১১:১২:২৫ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ৩০-০৬-২০২৪ ১১:১২:২৫ পূর্বাহ্ন
ঝিনাইদহে খাদ্যের অভাবে গ্রামে গ্রামে ঘুরছে দুই শতাধিক হনুমান
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার ভারতীয় সীমান্তবর্তী গ্রাম ভবনগর। গ্রামে রয়েছে বিরল প্রজাতির দুই শতাধিক কালোমুখো হনুমান। দিন যত যাচ্ছে হনুমানের সংখ্যা ততই বাড়ছে। দিনের বেলায় তারা এক সঙ্গে দল বেঁধে পার্শ্ববর্তী গ্রামের মাঠে খাবারের সন্ধ্যানে বের হয়। সন্ধ্যা নামলে আবার ফিরে যায় ভবনগরে। জেলা বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সাল থেকে সরকারিভাবে প্রতিদিন হনুমানদের খাবারের জন্য ১৬ কেজি কলা, কেজি বাদাম, ১০০ পিস পাউরুটি কেজি সবজি বরাদ্দ করা হয়েছিল।
স্থানীয়রা জানায়, বন বিভাগের পক্ষ থেকে যে পরিমাণ খাবার দেয়া হয় তা দিয়ে ২০০ হনুমানের ক্ষুধা মেটে না। আগের চেয়ে হনুমান বেড়ে যাওয়ায় তাদের খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। বিরল প্রজাতির হনুমান রক্ষা তাদের অভয়ারণ্য তৈরির জন্য সংশ্লিষ্টদের উদ্যোগ নেয়ার দাবি জানান তারা। স্থানীয় প্রকৃতিপ্রেমী সংগঠনের সভাপতি নাজমুল হাসান বলেন, বন বিভাগ থেকে হনুমানদের জন্য যে পরিমাণ খাবার দেয়া হয় তা চাহিদার তুলনায় খুবই স্বল্প। ফলে খাবারের সন্ধানে হনুমানগুলো বিভিন্ন এলাকার খেতের ফসল নষ্ট করছে।
অনেক সময় কৃষকদের পেতে রাখা ফাঁদে তারা মারা যাচ্ছে। হনুমানগুলোর নিরাপদ থাকার জায়গা চাহিদামতো খাবার জরুরি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিষয়ে জেলা বন বিভাগের কর্মকতা খন্দকার গিয়াস উদ্দিন বলেন, ভারতীয় সীমান্তবর্তী ভবনগর গ্রামে বিরল প্রজাতির দুই শতাধিক কালামুখো হনুমান রয়েছে। হনুমানগুলোর জন্য চার বছর ধরে আমাদের পক্ষ থেকে নিয়মিত খাবার দেয়া হচ্ছে। দিন দিন হনুমানের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অবগত করা হয়েছে। খুব দ্রুতই সংকটের সমাধান হবে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
প্রতিবেদকের তথ্য